অপরিচিত সুন্দরী মেয়ে পটানোর আধুনিক কাৰ্যকরী টিপছ্ ৷ সুন্দরী মেয়ে পটানোর টিপছ্
বন্ধুগন আজকাল সুন্দরী মেয়েদের সাথে হুটকরে সম্পৰ্কে আসা জাইনা কারন মেয়েরা আজকাল অনেক চালাক হয়ে গেছে তাই তাদের মন কে পেতে গেলে এই সুন্দরী মেয়ে পটানোর টিপছ্ গোলো মানলে আপনি কম দিনের মদ্ধেই আপনার পছন্দের মেয়েকে পটাতে পারবেন ৷
Article Contents
- 1 সুন্দরী মেয়ে পটানোর টিপছ্
- 1.1 👉 ‘হাই-হ্যালো’-র মধ্যে পরিচয়টা সেরে ফেলুন
- 1.2 👉হামলে পড়বেন না
- 1.3 👉নজরে পরিচিত হলে
- 1.4 👉পরিচয়ের এই পর্বটাকে
- 1.5 👉সুযোগ বুঝে কথার আড়ালে
- 1.6 👉পছন্দের নারীর ফোন নম্বরটা
- 1.7 👉এমন কিছু মেসেজ
- 1.8 👉নিজের সৌন্দর্যের ব্যাপারে সচেতন
- 1.9 👉জামা কাপোর বা পোসাক আসাকে
- 1.10 👉প্রসংসা করুন
- 1.11 👉সাক্ষাতের সময়ে
- 1.12 👉সাত সন্ধ্যায় ফোন
- 1.13 👉চোখের দিকে তাকিয়ে
- 1.14 👉তাকে সহায়তা করুন
- 1.15 👉মেয়ে টির দিকে তাকিয়ে থাকুন
- 1.16 👉সময় মিষ্টি কথা বলুন
- 1.17 👉কখনো propose করোনা
- 1.18 👉যদি মেয়েটি আপনাকে পচ্ছন্দ না করে
- 1.19 👉মেয়ের সাথে যদি লাইন মারতে চান
- 1.20 👉যে মেয়েটি কে পটাতে চাইছেন
- 1.21 👉আপনি কি খুব ফিটফাট কিংবা গোছালো
- 1.22 👉মেয়ে ভাবলেশহীন ভাবে
- 1.23 👉মেয়ে আপনার প্রতি দুর্বল
- 1.24 👉মেয়ে অতিরিক্ত কঠিন
- 1.25 👉হাই-হ্যালো
সুন্দরী মেয়ে পটানোর টিপছ্
👉 ‘হাই-হ্যালো’-র মধ্যে পরিচয়টা সেরে ফেলুন

‘হাই-হ্যালো’-র মধ্যে পরিচয়টা সেরে ফেলুন। জানার চেষ্টা করুন, তার কাজ ও পড়াশোনা নিয়ে। এর বেশি এগোবেন না। যদি, মনে হয় আরও একটু কথা বলা যাচ্ছে, তাহলে কিছু জোকস শেয়ার করুন। হাসির কথা বলুন। বোঝানোর চেষ্টা করুন আপনি একজন কৌতুকপ্রিয় মানুষ।
👉হামলে পড়বেন না

মহিলা দেখলেই হামলে পড়বেন না। পার্টি হোক বা পারিবারিক অনুষ্ঠান অথবা বন্ধুমহল পছন্দের মানুষকে চোখ দিয়ে মাপুন। দেখার চেষ্টা করুন তাঁর নজর কোথায়। পারলে, তাঁর দৃষ্টিপথের আশপাশেই থাকুন। আগ বাড়িয়ে পরিচয় দেওয়ার চেষ্টা করবেন না।
Also Read :
👉ফেসবুকে সুন্দরী মেয়ে পটানোর এস এম এস
👉নজরে পরিচিত হলে

নজরে পরিচিত হলে এবার এগোন পরিচয়-পর্বের দিকে। তার দিকে তাকিয়ে হাসুন। আড়চোখে বোঝার চেষ্টা করুন, সে আদৌ আপনাকে খেয়াল করছে কি না। পারলে তার পরিচিত গণ্ডির মধ্যে ঢোকার চেষ্টা করুন। সুযোগ বুঝে হাসিমুখে ‘হাই’ বা ‘হ্যালো’ বলুন। এমন আচরণ করবেন না যে, আপনাকে তাঁর ‘হ্যাংলা’ বলে মনে হয়।
👉পরিচয়ের এই পর্বটাকে
পরিচয়ের এই পর্বটাকে এগিয়ে নিয়ে চলুন। একবারও বোঝানোর চেষ্টা করবেন না আপনি শুধু তার সঙ্গেই কথা বলতে আগ্রহী। পারলে তার আশপাশে থাকা অন্য মেয়েদের সঙ্গেও পরিচয় করার চেষ্টা করুন।
👉সুযোগ বুঝে কথার আড়ালে
এবার সুযোগ বুঝে কথার আড়ালে মনের জনের সঙ্গে মোবাইল নম্বরটা এক্সচেঞ্জ করে নিন। জেনে নিন এসএমএস, হোয়াটসঅ্যাপ না সরাসরি মোবাইলে কথা বলা— কোনটা তার বেশি পছন্দ? কোন সময়ে এসএমএস পাঠালে তিনি বিরক্ত হবেন না? সেইসঙ্গে জানুন, মোবাইলে তাকে কোন সময়ে বেশি পাওয়া যেতে পারে। পারলে জানিয়ে দিন, আপনাকে কাজের খাতিরেই সবসময় মোবাইল খোলা রাখতে হয়। দিন হোক বা রাত— যে কোনও সময়েই আপনাকে মোবাইলে পাওয়া যায়।
👉পছন্দের নারীর ফোন নম্বরটা
পছন্দের নারীর ফোন নম্বরটা না হয় জোগাড় করলেন, এবার? পারলে তার অন্য কোনও বান্ধবীদের মোবাইল নম্বরগুলিও সংগ্রহে রাখুন। এরপর পছন্দের নারীর সঙ্গে তার বান্ধবীদেরও মজার মজার হোয়াটস্অ্যাপ মেসেজ পাঠান।
👉এমন কিছু মেসেজ
এমন এমন কিছু মেসেজ পছন্দের মানুষটিকে পাঠান, যা তার বান্ধবীদের পাঠাননি। একটু চালাকিও করতে পারেন, কিছু জনকে এমন মেসেজ পাঠান, যা আপনার পছন্দের নারীটিকে পাঠাবেন না। দেখবেন, খেলা জমে গেছে।
👉নিজের সৌন্দর্যের ব্যাপারে সচেতন
আপনার নিজের সোন্দর্যের ব্যাপারে সচেতন হন : কোন মানব বা মানবী সর্বপ্রথম আকৃষ্ট হয় এই সোন্দর্যের করনেই । এই দৈহিক সোন্দযের কারনেই প্রেমিক প্রেমিকার মনে প্রেমের বিজ বপন করা হয় । অতএব প্রেমে সাফল্য পেতে চইলে চেহারার প্রতি একটু নজর তে দিতেই হবে ।
👉জামা কাপোর বা পোসাক আসাকে
জামা কাপোর বা পোসাক আসাকে সচেতন হতে হবে : প্রেম করতে বা মেয়ে পটাতে চাইলে টাকা পয়সা তো কিছুটা খরচ করতেই হবে । অকেকেই চিন্তা করেন কম দামে ফুটপাত থেকে নতুন নতুন জামা কাপোর কিনে প্রেমিকার চোখে ধাধা লাগিয়ে দিবেন । এটা আসলে সম্ভব না কারন আপনাদের থেকে মেয়েরা শপিং বেশি করে তাই তার্ কাপোর দেখলে বুঝতে পারে এটা কেন জায়গার কাপোর । তাছারা আপনি কোন দিন কোন শার্ট প্যান্ট বা পন্জামি পরেছেন তা আপনার থেকে মেয়েটি ভালো জানে । পোসাক দ্বারা আসলে ছেলেদের রেমান্টিকতা প্রকাশ পায় যেটা একটি মেয়েকে আকর্শন করে । ।
👉প্রসংসা করুন

মানুষের মন আকর্শন করার জন্য প্রসংসা গুরত্বপূর্ন । এটার মাধ্যমে আপনার চারপাসের মানুষকে আপনার প্রতি আকৃষ্ট করতে পারেন ।
👉সাক্ষাতের সময়ে
সাক্ষাতের সময়ে জানার চেষ্টা করুন, কেমন ছিল মেসেজ। তার বান্ধবীদেরও জিঞ্জেস করুন তাদের কেমন লেগেছে। পছন্দের নারীর মন বোঝার চেষ্টা করুন অন্যদের পাঠানো মেসেজ তার কাছে না আসায় সে রাগ করেছে কি না। পারলে, কথায় ব্যস্ত রাখুন এবং প্রমিস করুন রাতে ফোন করবেন।
👉সাত সন্ধ্যায় ফোন
সাত সন্ধ্যায় ফোন করে বসবেন না। একটু রাত করে মেসেজ পাঠিয়ে জানতে চান, ফোন করা যাবে কি না। উত্তর এল ভাল, না এলেও ভাল। মিনিট দশেক পরে কপাল ঠুকে ফোনটা করেই ফেলুন। কথার ফাঁদ এমন পাতুন যেন পরম বন্ধুর মতো কথা বলছেন। ফোনে হাসি-ঠাট্টা যখন চরমে তখনই বলুন পরে কথা হবে, এখন কাজ আছে।
👉চোখের দিকে তাকিয়ে

চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলুন। আলাপের সময় তার দেহের দিকে তাকাবেন না। এতে আপনার প্রতি তার বিরূপ ধারণা তৈরি হবে।
👉তাকে সহায়তা করুন
তাকে সহায়তা করুন। মেয়েরা সব সময় সহযোগীদের প্রতি আকৃষ্ট হয়। যেমন কোট পরিধানে হাত বাড়িয়ে দিন। নারীর সেবায় উদার হোন।
👉মেয়ে টির দিকে তাকিয়ে থাকুন
প্রথমে আপনি মেয়ে টির দিকে তাকিয়ে থাকুন,যখন মেয়ে টি আপনার দিকে তাকাবে তখন আপনি একটা সুন্দর হাসি দিয়ে মাথাটা নিচের দিকে করে মুখ টা ঘুরিয়ে নিন।তবে হাসি টা যেন বোকাটে হাসি না হয়ে যায়।কিছু দিনের মধ্যে মেয়ে টি impress হয়ে যাবে।
👉সময় মিষ্টি কথা বলুন
মেয়েটির সাথে সবসময় মিষ্টি মিষ্টি কথা বলুন।বেশি কোরে ওর কথা শুনুন।তবে প্রথমেই বেশি propose করবেন না,যখন মনে হবে মেয়েটি পুরোপুরি আপনার দিকে হয়ে গেছে তখন মেয়ে টি কে কোনো ভালো জায়গায় নিয়ে গিয়ে romantick ভাবে propose করুন।আশাকরি মেয়ে টি না বলবে না
👉কখনো propose করোনা
মেয়েটিকে কখনো propose করোনা।শুধু friendship বারিয়ে যাও।তারপর এক দীন বলো “তোমাই এক টা কথা বলবো?” কিন্ত আপনি বলবেন না।ওকে ভাবতে দীন আপনি কী বলতে চান……ব্যস মেয়ে টি বুঝে নেবে।
👉যদি মেয়েটি আপনাকে পচ্ছন্দ না করে
যদি মেয়েটি আপনাকে পচ্ছন্দ না করে তাহলে বেশি চিন্তা কবেন না, মেয়েটিকে সাহায্য করার জন্য সবসময় rady থাকুন,আগে যদি মেয়েটি আপনাকে না বলে থাকে তাহলে এমন করে থাকবেন যেনো মনেহয় আপনি তাকে প্রচন্ড ভালো বাসেন।
👉মেয়ের সাথে যদি লাইন মারতে চান
কোনো মেয়ের সাথে যদি লাইন মারতে চান তাহলে প্রথমে তার দিকে এমন ভাবে তাকাবেন যাতে মেয়েটি বুঝতে পারে যে আপনি তার সাথে লাইন মারতে চাইছেন।পরে তাকে আকটা address জিঙ্গাসা করুন,তারপর friendship,তারপর ভালোবাসা।
👉যে মেয়েটি কে পটাতে চাইছেন
যে মেয়েটি কে পটাতে চাইছেন তারসাথে যদি হটাৎ করে কোনো জায়গায় দেখা হয়ে যায় তাহলে আপনি এমন কথা বলুন যেনো মনে হয় আপনি তার কথাই ভাবছিলেন।
👉আপনি কি খুব ফিটফাট কিংবা গোছালো
আপনি কি খুব ফিটফাট কিংবা গোছালো? প্রথমেই মাইনাছ! কিছুটা অগোছালো, এলোমেলো ছেলেই নাকি সুন্দরী মেয়েদের বেশি পছন্দ! তবে সাবধান! উদ্ধত্যপূর্ণ কিংবা ছেঁড়া-ফাঁড়া পোশাক বাদ দিন । ভালো পারফিউম ব্যবহার করুন ।
👉মেয়ে ভাবলেশহীন ভাবে
মেয়ে ভাবলেশহীন ভাবে তাকিয়ে আছে? আপনি উদাসী হউন । নিজের ব্যাপার গুলো ভুলে যান বেশী করে । জ্ঞান ফলান । তবে হ্যাঁ, প্রয়োজনের চেয়ে বেশি করার চেষ্টা করবেন না !
👉মেয়ে আপনার প্রতি দুর্বল
মেয়ে আপনার প্রতি দুর্বল হচ্ছে না? তাকে দাম দিন । প্রশংসা করুন- তবে মেপে মেপে । শরীর নিয়ে ভুলেও প্রশংসা করবেন না । করলে বিপুল মাইনাছ!! তার কাজকে গুরুত্ব দিন । কোন গুণ থাকলে তার প্রশংসা করুন । পোষা প্রাণী থাকলে ওটারও প্রশংসা করুন(আপনার পছন্দ না হলেও!)
👉মেয়ে অতিরিক্ত কঠিন
মেয়ে অতিরিক্ত কঠিন? একেবারেই কাজ হচ্ছে না?? উলটো পথে হাঁটুন । জানেন তো, মাইনাছে মাইনাছে প্লাস ! এইবার দাম কিছুটা কম দেন । অন্য কারও সাথে বেশি কথা বলুন । হঠাৎ দাম কমে গেলে সে কিছুটা জ্বলবেই । জ্বলে পুড়ে অঙ্গার হতে দিন । পড়ে আগুন নিভে গেলে বুঝবে……… আপনি ছাড়া গতি নাই!!
👉হাই-হ্যালো
আর তাই মেয়ের পেছনে আর না গুড়ে তার মা অর্থাৎ আন্টিকে কদমবুচি করুন । শরীর-স্বাস্থ্যের খবর নেন । পারিবারিক বিষয় নিয়ে আলাপ করেন । তবে সাবধান!! এতক্ষণ মেয়ের সাথে যা যা করছেন……… আন্টির সাথে আবার রিপিট মাইরেন না! তাইলে আমার লেখা পুরাই ব্যর্থ!! মা মেয়ের চেয়ে আরো বেশী কঠিন?? কিন্তু মেয়েরা যে বেশী জটিল । আর যদি তাতেও কোন কাজ না হয় তাইলে আর কি? শেষ ভরষা……… তাহার পিতা!
Image Credit : pixels.com
প্রিয় বন্ধুরা এই মেয়ে পটানোর আধুনিক কাৰ্যকরী টিপছ্ গুলো আশা করি আপনার কাজে লাগবে ৷ আপনার ওপকার হলে দয়া আপনার প্ৰিয় বন্ধু-বান্ধৱী দের সাথেও শ্যেয়ার করবেন ৷